বৃটেনের সবচেয়ে আজব এক সংগঠন অ্যানোম্যালাস মাইন্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাবডাক্টি কনট্যাক্টি হেল্পলাইন (অ্যামাচ)। ২০১১ সালে ভিন গ্রহের সাথে যোগাযোগ হওয়া মানুষের সহযোগিতা দানকারী হিসাবে এ সংগঠনটি গড়ে ওঠে।
অ্যামাচের দাবি, পৃথিবী থেকে প্রতি বছর ১,৫০০ মানুষ অপহরণ করে ভিনগ্রহী এলিয়েনরা। পৃথিবী-বহির্ভূত অর্থাৎ মহাকাশের সঙ্গে কোন ব্যক্তির যোগাযোগ হলে, তাকে পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করাই তাদের কাজ। অবশ্যই সেই ব্যক্তিটি যদি সত্যিই মনে করেন, দুর্ভাগ্যজনকভাবে তার সঙ্গে দূরগ্রহের কোন এলিয়েন যোগাযোগের চেষ্টা করছে বা যোগাযোগ হয়েছে।
আরও মজার ব্যাপার হলো, অ্যামাচের কাছে সপ্তাহে গড়ে ৫টি ফোন-কল ও ২৫টি ইমেইল আসে। তাদের মধ্যে এক নারী রয়েছেন যার ধারণা তার ওপর গোপন নজরদারি করছে এলিয়েনরা। এক পুরুষ যিনি বছরে বেশ কয়েকবার তার এলিয়েন স্ত্রী ও সন্তানের কাছে যান। আরেক নারীর দাবি এলিয়েনরা তাকে ১,০০০ বারেরও বেশি অপহরণ করেছে। তাদের দাবি, এভাবে বছরে অপহরণ করা হয় দেড় হাজার মানুষকে। মজার এ খবরটি দিয়েছে বার্তা সংস্থা এএনআই। অ্যামাচের সহ-প্রতিষ্ঠাতা জোয়ান সামারস্কেলস ও মাইলস জনস্টন অপহরণের শিকার এ মানুষগুলোকে নৈতিক ও আবেগীয় সমর্থন দেয়াকে তাদের দায়িত্ব মনে করেন। তারা বিভিন্ন সভা, ওয়ার্কশপ ও সম্মেলনের মাধ্যমে মানুষকে সচেতন করছেন। এলিয়েনের সঙ্গে দেখা হওয়া মানুষদের একই ছাদের নিচে সমবেত করা ও অভিজ্ঞতা শেয়ার করা, তাদের ঘটনার ভিডিও প্রমাণ যোগাড় করা ও তা অনলাইনে পোস্ট করা এবং অন্যদেরকেও তাদের কার্যক্রমে অংশ নিতে উদ্বুদ্ধ করা থাকে সংগঠনটির উদ্দেশ্য।
অ্যামাচের দাবি, পৃথিবী থেকে প্রতি বছর ১,৫০০ মানুষ অপহরণ করে ভিনগ্রহী এলিয়েনরা। পৃথিবী-বহির্ভূত অর্থাৎ মহাকাশের সঙ্গে কোন ব্যক্তির যোগাযোগ হলে, তাকে পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করাই তাদের কাজ। অবশ্যই সেই ব্যক্তিটি যদি সত্যিই মনে করেন, দুর্ভাগ্যজনকভাবে তার সঙ্গে দূরগ্রহের কোন এলিয়েন যোগাযোগের চেষ্টা করছে বা যোগাযোগ হয়েছে।
আরও মজার ব্যাপার হলো, অ্যামাচের কাছে সপ্তাহে গড়ে ৫টি ফোন-কল ও ২৫টি ইমেইল আসে। তাদের মধ্যে এক নারী রয়েছেন যার ধারণা তার ওপর গোপন নজরদারি করছে এলিয়েনরা। এক পুরুষ যিনি বছরে বেশ কয়েকবার তার এলিয়েন স্ত্রী ও সন্তানের কাছে যান। আরেক নারীর দাবি এলিয়েনরা তাকে ১,০০০ বারেরও বেশি অপহরণ করেছে। তাদের দাবি, এভাবে বছরে অপহরণ করা হয় দেড় হাজার মানুষকে। মজার এ খবরটি দিয়েছে বার্তা সংস্থা এএনআই। অ্যামাচের সহ-প্রতিষ্ঠাতা জোয়ান সামারস্কেলস ও মাইলস জনস্টন অপহরণের শিকার এ মানুষগুলোকে নৈতিক ও আবেগীয় সমর্থন দেয়াকে তাদের দায়িত্ব মনে করেন। তারা বিভিন্ন সভা, ওয়ার্কশপ ও সম্মেলনের মাধ্যমে মানুষকে সচেতন করছেন। এলিয়েনের সঙ্গে দেখা হওয়া মানুষদের একই ছাদের নিচে সমবেত করা ও অভিজ্ঞতা শেয়ার করা, তাদের ঘটনার ভিডিও প্রমাণ যোগাড় করা ও তা অনলাইনে পোস্ট করা এবং অন্যদেরকেও তাদের কার্যক্রমে অংশ নিতে উদ্বুদ্ধ করা থাকে সংগঠনটির উদ্দেশ্য।